মতুয়া সঙ্গীত সুচীপত্র

 মতুয়া সঙ্গীত

মতুয়া মহাসঙ্ঘ কর্তৃক সম্পাদিত

মতুয়া ভক্তবৃন্দ প্রণীত

-: শ্রী হরিভক্তের পূজামন্ত্র :-

হে আমার প্রাণ প্রিয় হরিভক্তগন।

করজোড়ে বন্ধি আমি সবার চরণ।।

নামি হতে নাম বড় সর্বশাস্ত্রে কয়।

তার চেয়ে ভক্ত বড় হরি-গুরু কয়।।

লীলামৃতে আছে তাহার জলন্ত প্রমান।

গোলককে সেবিলে তুষ্ট হয় ভগবান।

হরি আর হরিভক্ত এক দেহমন।

তার সাক্ষী দশরথ আর হীরামন।।

তাদের প্রহার চিহ্ন শ্রীহরি ধরিল।

ভক্ত আর ভগবান অভিন্ন হইল।।

ভক্ত কৃপা না হইলে হরি নাহি মিলে।

হরিভক্তি লাভ হয় ভক্ত কৃপা হলে।।

ভক্তিহীন শক্তিহীন আমি অভাজন।

নিজগুনে কৃপা কর ওহে ভক্তগন।।

ভক্ত কৃপা ভিন্নভাবে গতিনাহি আর।

হরিভক্ত পদরজ: কামনা আমার।।

দিবানিশি যেন আমি ভক্তপদ স্মরি।

ভক্তপদ শিরে ধরি আমি যেন মরি।।

ভক্ত পদরজ: আর পদধৌত জল।

নিদান কালেতে যেন হয়গো সম্বল।।

আশীর্বাদ কর সবে প্রার্থনা জানাই।

শ্রীহরির চরণে পাই যেন ঠাঁই।।

 সুচীপত্র

১) সুন্দর সুন্দর অতিশয় মনোহর	৪৮) কোথায় রে কাঙ্গালের হরি কোথায় রে।
২) নংএসো নবীন শান্তিদেবী মাগো হরিচাঁদ	৪৯) গুরুচাঁদ আর কি দেখা পাবো না তোমারে।
৩) জয় জগৎ পিতা জ্ঞানদাতা গুরুচাঁদ মহেশ্বর।	ভাবাঙ্গ বিলাপ
৪) গুরুচাঁদ এসো হৃদয় মন্দিরে ডাকি তোমারে,	৫০) ভক্তি ডোরে বেঁধে তারে কাছে টেনে আন।
৫) বাবা গুরুচাঁদ তোমায় কি দিয়ে পূজীব।	৫১) বলিব বলিয়ে, রাখিলে ফেলিয়া,
৬) ভোর হইল নিশি জাগো হে জগৎবাসী	৫২) শুধু মুখের কথায় হরিচাঁদ কি পাওয়া যায়।
৭) দয়াল গুরুচাঁদ রে এসো মোর ভাঙ্গা মন্দিরে।	৫৩) কাঁচা প্রেম করিস না কেউ মোটে।
৮) ঠাকুর গুরুচাঁদ এর মহিমা অপার।	৫৪) হরি তব অভয় পদে  স্মরণ নিতে পারি কই।
৯) গুরুগোঁসাই গোপালচাঁদ সুনির্মলচাঁদ উদয়	৫৫) শ্রী হরির কৃপা-সাগরে কবে মিশবে
১০) গুরুচাঁদ পতিতপাবন হে,	৫৬) আমার পরানে তোমারে কবে বা চাহিবে,
১১) জয় জগৎ বন্ধু গুরুচন্দ্র হে।	৫৭) আমি কি দিব তোমারে প্রেমময়।
১২) জীবের ঘুচল শঙ্কা, বাজল ডঙ্কা, জয়	৫৮) তোমায় ডাকিতে জানিনা গুরুচাঁদ বাবা
১৩) তোমায় দয়া করতে বলি না।	৫৯) কল্পতরুর শীতল ছায়া যে আমার গুরুচন্দ্র।
১৪) চরণতলে গুরুচাঁদ রেখো আজ আমারে।	৬০) গুরুচাঁদ তুমি কোথায় লুকা'লে।
১৫) বল হরিবল ভাইরে একবার কলিযুগের ভয়	৬১) (দাদা গো) আমায় ভাই বলে রাখিও স্মরন।
১৬) তারে তারে নাথ অধম তারণ।	৬২) তোরা দেখ সে এক ভাবের মানুষ এসেছে।
১৭) গুরুচাঁদ ডাকি কাতরে,এসে উদয় হও	৬৩) গুরুচাঁদ হৃদয় রতন।
১৮) আমার গুরুচাঁদ এসেছে ফিরে	৬৪) ওরে আমার গুরুচাঁদ রয়েছে কোন্
১৯) আয় আয় তোরা কে দেখবি।	৬৫) আমার গুরুচাঁদের প্রেম-হিল্লোলে
২০) জয় জয় প্রমথরঞ্জন হরিবংশের চূড়ামণি।	৬৬) গুরুচাঁদ বাবা, কোথায় রইলে দয়াল ধন
২১) কে এলো কে এলো রে কেইবা আসলি।	৬৭) তাঁরে বাবা বলে সাজগে ছেলে ওরে অবোধ
২২) হরিনাম যে মহামন্ত্র, হরিনাম মহা ঔষধি।	৬৮) কেন মায়া রসে রইলি ভুলে হোল না
২৩) কতো ভালো বাসো গুরুচাঁদ  থেকে	৬৯) কি করিতে কি কর মন কিছু না জানি ।
২৪) আমি কি দেখিলাম রূপ মাধুরী।	৭০) হরি আমি তোমায় চিন্‌লেম নারে ।
২৫) জয় শ্রীহরি গুরুচাঁদ প্রমথরঞ্জন বিশ্ব	৭১) আমি দেখ্‌লেম এ সংসারে।
২৬) প্রণাম চরণে মাগো দেবী বীণাপাণি।	৭২) ত্রিসংসারে আমার মত অসুর নাই।
২৭) জয় জয় কাঞ্চন জননী।	৭৩) মধুর হরিনামে হ’লো না রুচি।
২৮) কে এলো রে, কে এলো রে, মোদের দীন	৭৪) এই পাতকি রে গুরু তোমার কতই করুনা।
২৯) করুণা রুপিনি, গোপাল ঘরনী,
৩০) দয়াল গোপাল চাঁদেরে, তোমায় কি ভোলা
৩১) হরিনামের ডঙ্কা বাজাইল, আমার
৩২) অ-তীর সংসার মরু তপ্ত মোহ বালুকায়,	৭৯) আমি অনেকদিন হই স্বদেশ ছাড়া,
৩৩) রং খেলায় হোলি রে মন ছক্কা।	৮০) হরিচাঁদ হে (গুরুচাঁদ হে)
ভাবাঙ্গ	৮১) গুরু আমার সব গিয়েছে তব চরণ ভুলে।
৩৪) এ ভাবে আর কতদিন যাবে থাকা।	৮২) ভজন বিহীন সাধন শূন্য শুরু আমার কোন
৩৫) ভাব না ধরলি পাবিনা মন তাঁরে।
৩৬) তারকব্রহ্ম হরিনামের মর্ম্ম জানলি নারে মন
৩৭) হরি আর কত রঙ্গ দেখা'বি কলিতে।
৩৮) ভাইরে মানুষ নাই এদেশে।
বিলাপ	৮৭) আর আমায় ভুলায়ে রেখ না হরি।
৩৯) কোথায় রে কাঙ্গালের হরি, একবার দেখা
৪০) আমার হরিচাঁদের তালাশে কোন দেশে যাব
৪১) দয়াল গুরুচাঁদ আমার দুঃখের কথা কার
	৯১) আর কতকাল রাখবি দয়াল না দিয়ে ঠাঁই
৪৩) গুরুচাঁদ রে আমি তোমায় ভালবাসলেম না	৯২) কেন রে বিমর্ষ চিত্ত নিত্য ধন দেখ নয়নে ।
৪৪) গুরুচাঁদ মরণকালে দিও শ্রীচরণ।	১৩৮) সোনার গুরুচাঁদ ছেড়ে গেছে নিজ দেশে।
৪৫) (জনমে) আর কি দেখা পা'ব গুরুধন।
৪৬) আমি পতিত তুমি দয়াল।
৪৭) মরম গেলরে ভাঙ্গিয়া, গুরুচাঁদে না দেখিয়া।।